The beauty, the craftmanship, the sheer excellence is incomparable anywhere in the World. Rani ki Vav is a stepwell situated in Patan, Gujarat. The stepwell was built in 1063 by Rani Udayamati of the Chaulukya Dynasty to commemorate her husband, Bhimdev I.

India, our country is the land of beauty, the land of the greats, the land of diversity and the land of mystic! Every corner is resplendent with art from intricate artforms to ancient tribal art to modern greats. To commemorate India entering its 75 years of Independence on 15th August 2021, we have a month long of special things planned for you!We are here with fun and interesting trivias, DIYs, contests, workshops and much more, all around Indian Art.Join us as we dive into the glorious world of Indian Artforms, from 15th July ’21 to 15th August ‘21.We are excited 🤩, are you? #keepcreating

কাশ্মীরে ডাল লেকের চারিদিকে ভারতীয় পতাকা 🇮🇳🇮🇳উড়ছে…. বুরহান বাণীর মৃত্যু বার্ষিকীতে ডাল লেক ও লাল চকে এই বছর ভারতীয় পতাকা 🇮🇳🇮🇳 উড়তে দেখা যায়, সবকিছুর মূল্য ডিজেল পেট্রোলের মূল্য দিয়ে নির্ধারণ হয় না..এটা আমাদের নতুন ভারত 🇮🇳🇮🇳🙏 🙏❤❤

This #WorldYouthSkillsDay, find the right skills to up your resume game, with Google Career Certificates. Tag a friend you’re upskilling with 🏅 Get started ⬇️💼 Project management: https://goo.gle/3B01EZ7📱 Digital marketing: https://goo.gle/3eiLroe📈 Data analysis: https://goo.gle/3BcWJ7s💻 IT support: https://goo.gle/3xHNzxk

বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনামুক্ত পরিবেশে সপরিবারে বেড়াতে আসুন, চারিদিকে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ভান্ডার, সমস্ত কোভিড বিধি মেনে চলছি আমরা, এখানে পাবেন ওয়েল স্যানিটাইজিং ফেসিলিটি, আমাদের সমস্ত স্টাফ ওয়েল ভ্যাকসিনেটেড, চলে আসুন সবুজে ঘেরা রিসোর্ট তোর্ষা রাইনো ক্যাম্পে যেখানে চারিপাশে রয়েছে পরিপূর্ণ অক্সিজেন, তোর্ষা রাইনো ক্যাম্পের অফিসিয়াল ভিডিও এর লিংক টি নীচে দেওয়া আছে আপনারা দেখে আপনাদের মতামত প্রকাশ করবেন আর ,আপনারা সপরিবারে বেড়াতে আসুন ডুয়ার্স, রিসোর্ট তোর্ষা রাইনো ক্যাম্পে আপনারা পাবেন অনেক বড়ো কার পার্কিং জোন,পাবেন কোয়ালিটি টাইম কাটানোর জন্য পার্ক ,পাবেন ওয়াচ টাওয়ার যেখান থেকে বন্যপ্রাণের দেখা মিলে যেতে পারে, ডিলাক্স কোয়ালিটির রুম পাবেন এবং তার সাথে ফুডিং সার্ভিস এ পাবেন বিভিন্ন সুস্বাদু খাবারের সমাহার, জঙ্গল দিয়ে ঘেরা এই রিসোর্ট এ সর্বদা পাবেন বিভিন্ন পাখির ডাক ও ময়ূরের ডাক শুধু তাই নয় দেখাও মিলে যেতে পারে হর্নবিল পাখির এবং অনেক ময়ূরের কিংবা হরিণের তাই তিন থেকে চার দিন একেবারে সবুজে মোড়ানো অক্সিজেনের জগতে কাটিয়ে যান রিসোর্ট তোর্ষা রাইনো ক্যাম্পে,সবাই সুস্থ থাকুন ও সাবধানে থাকুন।। #তোর্ষারাইনোক্যাম্পেরপরিবারবর্গ 🙂🙂মেল – torsharhinocamp2018@gmail.com সকল প্রকার নতুন আপডেট পেতে আমাদের এই অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি লাইক ফলো ও শেয়ার করুন।।আপনাদের একঘেয়েমি জীবন থেকে কয়েকটি দিন স্বস্তি পাবেন আর তার সাথে পাবেন জঙ্গলে ঘেরা একটি অনবদ্য অনুভূতি , ডিলাক্স কোয়ালিটির রুমের পাশাপাশি পাবেন সব ধরনের বাঙালিয়ানা খাবারের সমাহার তাই মাইন্ড কে রিফ্রেশ করতে তিন থেকে চার দিন কাটিয়ে যান ,আমাদের পূজোর বুকিং নেওয়া শুরু হয়ে গেছে তাই ছুটি কাটাতে চলে আসুন জলদাপাড়া জঙ্গল সংলগ্ন রিসোর্ট তোর্ষা রাইনো ক্যাম্পে।।যোগাযোগ – ৭০০৩৩৭০৪৩০,৯৩৮২৬৯৫০৬৫,৮২৪০২৯৯৯৪৬ হোয়াটসঅ্যাপ – ৮৯৬১৬১৫৬৭৭ মেল – torsharhinocamp2018@gmail.com সকল প্রকার আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি লাইক ফলো ও শেয়ার করুনhttps://fb.watch/670GaTHX89/ আমাদের অফিসিয়াল ভিডিও এই লিংক এ ক্লিক করলে দেখতে পাবেন

প্রচন্ড রোদেও যদি ছাদে গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা যায় তাহলে এর জন্য ১০ মিনিট রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে রাজি 😂😂আমার ছাদ বাগানের জল গোলাপ ❤️❤️❤️

সম্ভাবনাময় প্রতিটি নীরবতা..প্রতিটি অপাঙ্গে দৃশ্যমান সুরপ্রতিটি আয়নাই পথের উদগাথাযে পথে পৌঁছবে ‘ দিকশূন্যপুর ‘ !!প্রতিটি বিরতিতেই লুকোনো সুখ আছে… এই একটানা এতদিন ধরে গৃহবন্দী পরিস্থিতি থেকে একটু বিরতি নিয়ে ২রাত্রি ৩দিনের পকেট ফ্রেইন্ডলি ডুয়ার্স ভ্রমণের দায়িত্ব নিচ্ছে ‘ দিকশূন্যপুর ‘ রেশর্ট লাটাগুড়ি 🙏🙏🙏বর্ষায় উত্তরবঙ্গের প্রতিটি নদী ও পাহাড়ি ঝোড়া নিজেদের মধ্যে কথা বলে…পায়ে হেঁটে নেওড়া চা বাগান.. বা রেশর্ট এর সামনের নদীর ধারে চুপচাপ বসেই একটা দিন কাটিয়ে দেওয়া যায় ‘দিকশূন্যপুরে’রেশর্ট এর গেট থেকে বেরোলেই সামনে নেওড়া নদী কয়েক পা দূরত্বে… পিছনে সুদূর দিগবিস্তৃত নেওড়া ভ্যালি..স্রেফ দুদিন নির্ভেজাল ছুটি কাটাতে আপনাদের সাধ্যের মধ্যে ডুয়ার্স ভ্রমণের দায়িত্ব নিচ্ছে ‘দিকশূন্যপুর’ – মাত্র #৩০০০/- টাকা জনপ্রতি ট্যুর ২রাত্রি ৩দিন…!!😁😁আমরা pickup করবো স্টেশন থেকে,🚞🎒🚗🚐(জলপাইগুড়ি রোড, নিউ ময়নাগুড়ি ) দুদিনের মধ্যেযে কোনো একদিন আপনাদের সাইটসিন করাবো আমরা, আরেকদিন আপনারা নিজ খরচায় যেখানে মন চায় ঘুরে আসতে পারেন.. পরেরদিন আবার স্টেশন এ ড্রপ করার দায়িত্ব আমাদের!🏞🏕🌄!💁💁🚐🚗🛤🙏🛑

Youngsters and even adults are fascinated by robots. I am delighted to share glimpses from the Robotics Gallery which will showcase strides in robotics. This Gallery too has several salient features. thanks sir

এই টিমটা কেমন ছিল তা সবারই জানা।🥰গ্রুপ স্টেজঃ- পুর্তগাল,ঘানা,আমেরিকা।দ্বিতীয় রাউন্ডঃ- আলজেরিয়া।কোয়ার্টার ফাইনালঃ- ফ্রান্স।সেমিফাইনালঃ- ব্রাজিল।ফাইনালঃ- আর্জেন্টিনা।কী অসাধারণ একটি জার্নি ছিল।বর্তমান সময়ের দুই সেরা খেলোয়াড়ের দল পুর্তগাল ও আর্জেন্টিনাকে হারানো, সেই বিশ্বকাপের হট ফেভারিট ফ্রান্সকে হারানো, এবং স্বাগতিক ব্রাজিলকে হারানো এতো সহজ ছিলনা।🥰বর্তমান জার্মানী দলের পারফরম্যান্স আর আগের জার্মানী দলের পারফরম্যান্স দেখলে চোখে জল আসে।আশাকরি ফ্লিকের হাত ধরে আমরা আবার ইতিহাস রচিত করব।💪

আজ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতীয় মহিলা দলের টি২০ ম্যাচে উইকেটরক্ষক বাংলার রিচা ঘোষ। #INDWvsENGW 🎉🎉🎉🎉

#PlasticBagFreeDay is a reminder for all of us to see the bigger pictureand not give in to momentary ease and convenience. Ditch #plasticbagsnow and help prevent hundreds of years of suffering in the future! #PasticMenace #plasticpollution #plasticfreejuly. .. plese stop plastic

ইউরোর গোল্ডেন শু জিতেছেন রোনালদো। কোপার সবকিছু জিতেছেন লিওনেল মেসি। গ্রেটেস্ট রা কখনোই ফুরিয়ে যায় না। এই সময় এসেও এই দুই গ্রেটেস্ট কে পিছনে ফেলতে পারেন নি কেও। জাস্ট আনবিলিভেবল।💥❣️ congratulations 🎉👍🏻📸

ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড় ছোট ছোট গ্রামগুলি llকেশপুর এর এক গ্রামপশ্চিম মেদিনীপুর ll please 🙏

আল্লাহর নাম নিয়ে বানিয়ে ফেললাম জারুলের মমি, এখন আল্লাহ ভরসা কত দিন যে থাকবে😑আমার মনু মমি নিয়ে পোচ মারে🙈এমন পোচ যেখানে মডেল কে দেখা যায় প্রোডাক্ট ই নাই🥱🥱

২৯শে এপ্রিল(রোপন) – ৫ম জুলাই থেকে আজ অবধি (প্রথম পর্যায়)আনন্দে আত্মহারা কেমন হয় সেটা আজ বুঝছি। সকাল থেকে শুধু তাকিয়েই আছি। এখনোও সম্পূর্ণ ফোটেনি কিন্তু আর তর সামলাতে না পেরে গ্রুপে পোস্ট করে আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই। পরে পূর্নাঙ্গ ফুলের ছবি দেবো।

FOUR PILLARS Bloody Shiraz GinThis crazy experiment using our original Rare Dry Gin steeped with local cool climate Shiraz grapes has become a cult-favourite, the perfect balance of sweet fruit and ginny goodness.https://whisky.my/product/four-pillars-bloody-shiraz-gin/

A tourist floated on Feicui Lake in northwest China’s Qinghai Province on Tuesday. Due to its pretty turquoise color, the lake has become a popular tourist attraction, enticing people to visit and take pictures. 🤩🤩🤩

Aerial shot of Swayambhunath Temple area. A world heritage site.📷️ @mohgraphy#visitnepal #dronephotography#Travel #Trekking #Mountains #himalaya #amazing #Nepal #highaltitude #landscape #photography #mohgraphy #instatravel #hikingtheglobe #adventure #swayambhunath #kathmanduvalley #kathmandu #wanderlust #fun #adventure #worldheritagesite #live #nature #biking #givebacktonature #aerialphotography #dji #heritage #peace

– নিশ্চয়ই শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন!❤️আল্লাহ এই জুম্মার দিনের উছিলায় আমাদের সবাইকে- ক্ষমা করে দিন 🤲🕋- আমিন🌸🥀

Lakshmi Narasimha – Seen seated on Padmasana or Simhasana with Lakshmi on his left Jangha/Thigh. 🙏Lakshmi Narasimha Carvings on the walls of Chennakesava Temple, Somanathapura, Chenna Keshava Temple at Somanathapura , just 36 km from the historic Mysore city in Mysore district, Karnataka, is an excellent example of the spectacular Hoysala style of architecture. Full of intricate sculptures; beautiful and ornate carvings, pillars, lintels and ceilings, this magnificent work of art is one of the few well preserved Hoysala monuments. Narasimha from Somanathapura Chennakesava Temple .#thehindugodsandgoddesses 💓

মরুভূমির ফুল মরিয়ম ফুল।এই ফুল সাত বছর পরে একবার ফুটে সাতদিন স্থায়ী হয়ে মরে যায়। আবার সাত বছর পরে ফুটে।

Goa Shipyard Limited launches a fancy new River Cruise Passenger FerryThis Ferry, designed & constructed for promoting tourism + mode of transit between the Ghats, is planned to be deployed in River Ganga between Raj Ghat / Ravidas Ghat and Assi Ghat at Varanasi, Uttar Pradesh. #VayuAerospaceReview#Tone

Betaab Valley ❤Travelled on horses in Pahalgam for an hour to reach one of the most beautiful valleys in Kashmir, it felt like the same picture we used to see during our childhood, the exact scenery 🏞Kashmir you are Beautiful ♥️…..Picture credit @kriystalofficial #kashmir #nature #mountains #travel #wanderlust #landscape #outdoors #india #peace #explore #betaabvalley #pahalgam #outfits #animallovers #srinagar #pahadan #mountaineering #trek #trekking #hike #hiking #adventure #climbing #switzerland #photography #instatravel #himachal #manali #gulmarg

Way to Annapurna Base Camp ♥️Somewhere in between Deurali and Machhapuchre Base Camp Photo : @nepal_adventure_..#factsofnepal #visitnepal #wownepal #travelnepal #nepalnow #nepalisbeautiful #amazingnepal #nepaltravel #nepaltrekking #nepal8thwonder #discovernepal #trekkinginnepal #awesomenepal #mounteverestofficial #nepalphotoproject #explorehimalayas #wanderlust #mesmerizingnepal#himalayas #mountain #annapurna #everestbasecamp #annapurnacircuit #nepal #discoverearth #instanepal #visitnepal2020 #everest

মরণব্যাধি রোগ ক্যান্সার থেকে দীর্ঘ ২ মাস পর সুস্থ হয়ে ক্রিকেটে ফিরেছেন জিম্বাবুয়ের মুসলিম ক্রিকেটার সিকান্দার রাজা ❤সুস্থ হওয়ার পর এই প্রথম আগামীকাল বাংলাদেশের বিপক্ষে ১ম ওয়ানডে খেলবেন 😊

Built in the 13th century by Kakatiya king Ganapati Deva, the warangal fort is spread across a massive area. Having been attacked and successfully invaded by the Delhi Sultanate multiple times, most of the structures that once stood tall here were destroyed. The only remaining ones in fair condition are four stone gateways known as the Kakatiya Kala Thoranam, which used to form the entrances to the now-in-ruins Swayambhava Temple dedicated to Hindu deity Shiva.

কুরআনুল কারীম তেলাওয়াত করতেছেন, মুসলিম ফুটবল খেলোয়াড় #মোহাম্মদ #সালাহ। #bestphotochallenge

“In no other part of the ancient world were the relations of man and man, and of man and the state, so fair and humane. In no other early civilization were slaves so few in number and in no other ancient lawbook are their rights so well protected as in the Arthashastra. No other ancient lawgiver proclaimed such noble ideals of fair play in battle as did Manu. In all her history of warfare, India has few tales to tell of cities put to sword or of the massacre of non combatants. There was sporadic cruelty and oppression no doubt, but in comparison with conditions in other early cultures, it was mild. To us the most striking feature of ancient Indian civilization is its humanity.”- A.L Basham in “The wonder that was India”

Chennakesava temple in Somnathpura, Karnataka built on a raised platform is a fine example of Hoysala architecture. Situated along the banks of River Kaveri, the temple is a spectacular work of art with intricate carvings both on the outside & inside the temple. Karnataka Tourism PC: Sushant Bahutule ( https://instagram.com/sushantbahutule?utm_medium=copy_link )#DekhoApnaDesh#Travel #TravelGram #Traveling #TravelBlogger #Traveler #TravelLife #TravelDiaries #LovetoTravel #Travelmore #Travelbug #Explore #GoExplore #Explorer #Wanderer #Wanderlust #Wonderfulplaces #TravelIndia #PlacesofIndia #IndiaTravelgram #TravelIndia #PlacesofIndia #Photooftheday #Adventure #Trip #Travellifestyle

পুরীর জগন্নাথ ধামের ৮টি ভয়ঙ্কর রহস্য, যা আজও অমীমাংসিত…!!জগন্নাথদেবের রথযাত্রা হলো আমাদের হিন্দু সনাতন ধর্মের অতি প্রসিদ্ধ এবং জনপ্রিয় একটি উৎসব। পুরীতে এই উৎসব বিশেষভাবে অনুষ্ঠিত হয়। বহু দূরদূরান্ত থেকে মানুষ পূণ্য অর্জনের পাশাপাশি নিজস্ব মনস্কামনা পূরণের জন্য রথযাত্রার দিন পুরীতে আসেন। শাস্ত্রে বলা হয় যে, রথের উপর অবস্থানরত অবস্থায় জগন্নাথদেবকে দেখলে তার আর পুনর্জন্ম হয় না। তাই জন্ম-জন্মান্তরের এই চক্র থেকে উদ্ধারের জন্যই রথ যাত্রার মত উৎসবে এত বিপুলসংখ্যক মানুষের জনসমাগম হয়।জগন্নাথধাম পুরীর রথযাত্রা যেমন মানুষকে আকর্ষিত করে তেমনি পুরীর মধ্যে কতগুলি রহস্য আছে, যা যুগ যুগ ধরে মানুষকে আকর্ষিত করে চলেছে। এমন কতগুলি অমীমাংসিত রহস্য পুরী ও জগন্নাথ মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে, যার আজ অবধি কোন‌ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায় নি। পুরী ও পুরীর জগন্নাথ মন্দিরকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হ‌ওয়া চির রহস্যাবৃত, সেই আটটি ঘটনা কী কী চলুন জেনে নিই….।১. পুরীর মন্দিরের মাথার উপর যে পতাকা রয়েছে সেই পতাকাটি সব সময় হাওয়ার বিপরীত দিকে উড়ে। কী কারনে এমনটা হয়, তার ব্যাখ্যা বৈজ্ঞানিকরাও পাননি।২. পুরীর মন্দিরের উপরে ২০ কেজি ওজনের একটি সুদর্শন চক্র রয়েছে। যেটি পুরী শহরের যে কোন জায়গা থেকেই দেখা যায়। এত আড়াল আবডাল সত্ত্বেও কীভাবে পুরীর যে কোন জায়গা থেকেই সেটি দেখা যায়,তা নিয়েও গভীর রহস্য রয়েছে?৩. জগন্নাথ মন্দিরের মোট চারটি দরজার মধ্যে অন্যতম হলো সিংহদ্বার। দর্শনার্থীরা সিংহদ্বারের আগে অবধি সমুদ্রের হাওয়ার শব্দ শুনতে পান। কিন্তু যখন‌ই তারা সিংহদ্বার পেরিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করেন তখন আর তারা কোন শব্দ শুনতে পান না।৪. পুরী মন্দিরের উপর দিয়ে কোন পাখিকে আজ অবধি উড়তে দেখা যায় নি! এমনকি এই মন্দিরের উপর দিয়ে বিমান পর্যন্ত যায় না! কেন কী রহস্য এর পেছনে তা জানা যায়নি। তবে ভক্তরা মনে করেন জগতের নাথ যিনি তার উপর দিয়ে কারোর যাওয়া সম্ভব নয়, তাই এমনটা ঘটে।৫. পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ছায়া দিনের কোন সময়ই মাটিতে পড়ে না। এই নিয়ে যুগ যুগ ধরে চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক, তবে সে তর্ক বিতর্কের অবসান আজও হয়নি!৬. বিশ্বের যে কোন জায়গায় সকালবেলায় সমুদ্র থেকে তীরের দিকে হাওয়া আসে। আর বিকেলবেলা উপকূল থেকে সমুদ্রের দিকে হওয়া যায় কিন্তু পুরীর সমুদ্রের ক্ষেত্রে ঠিক তার উল্টো নিয়মটা ঘটে। এই ঘটনা সত্যিই এক বিস্ময়!৭. পুরীর আরও এক রহস্য হলো, এই মন্দিরের পাকশালা। এই মন্দিরের প্রসাদ কখনোই নষ্ট হয় না! রেকর্ড অনুযায়ী, প্রতিদিন যত সংখ্যক পুণ্যার্থী আসুক না কেন, সকলের‌ই প্রসাদ খেয়ে যান এখানে। পুণ্যার্থীর সংখ্যা ২ হাজার হোক অথবা ২০ হাজার, প্রসাদ কখনো শেষ হয়ে যায় নি! কখনো এক ফোঁটা নষ্ট হয়নি! এ এক অদ্ভুত রহস্য!৮. জগন্নাথ দেবের বিগ্রহ মাটির বা ধাতুর দ্বারা নির্মিত নয়, তা এক বিশেষ কাঠ দ্বারা নির্মিত। কথিত আছে জগন্নাথ দেবের নবকলেবর যখন হয় তখন জগন্নাথ দেবের পুরনো মূর্তি থেকে ব্রাহ্মণ নামে একটি বস্তু নতুন মূর্তিতে স্থানান্তরিত হয়। এই ব্রাহ্মণ নামক বস্তুটির প্রকৃত স্বরূপ কী তা পুরোহিতরাও জানেন না, এই সময় পুরোহিতের চোখ বাঁধা থাকে এবং হাত বাঁধা থাকে। বলা হয় যে এই সময় কেউ যদি চোখ খুলে ব্রাহ্মণ নামক বস্তুটি দেখে ফেলেন তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে, এমনকি তার মৃত্যু অবধি হতে পারে। তাই কেউই এই সময় চোখ খোলার সাহস করেন না।।*******************©Debabrata Goswami

They are freedom fighters Periya Marudhu and Chinna Marudhu, both brothers, also known as Marudhu Pandiyars and Marudhu brothers. They won battles against the Nawab of Arcot and the British. They were hanged by the British on 24th October 1801.Periya Marudhu and Chinna Marudhu were experts in guerrilla warfare techniques. They invented the valari, a weapon consisting of two limbs set at an angle in wood or iron. It is a variant of the boomerang. They used it in war against the nawab and the British. Marudhu Pandiyars helped Rani Velu Nacchiyar win a battle against the British in 1780 and regain the kingdom of Sivagangai in Tamil Nadu. The final battle victory was facilitated by Kuyili, the commander of the women wing of the Rani’s forces. She destroyed the ammunition of the British by burning herself in flames in the British ammunition store. Kuyili’s story is described in the book #SaffronSwords Part I The Marudhu Pandiyars played key roles in administration of Sivagangai kingdom and were also appointed as commanders.Marudhu Pandiyars defeated the Nawab of Arcot and captured parts of their territory in 1789. The nawab in turn sought help of the British and the latter attacked Kollangudi in retaliation. Marudhu’s forces defeated the British in this battle too. It was the same year, i.e. 1789. The Marudhus were also in close association with freedom fighter Veerapandiya Kattabomman (his story is also described in Saffron Swords). After the British hanged Kattabomman in 1799, Marudhus gave asylum to his brother Maveeran Oomadurai.The fight by the Marudhu brothers against the British continued unabated. They were involved in several skirmishes against the enemies and also helped fellow freedom fighters. They motivated the people of their kingdom to drive away the British, fight till their last breath and never accept British supremacy. Marudhu brothers were caught by the British and hanged in the fort of Tirupputhur in Sivagangai. It was 24th October 1801.And we are told we attained freedom ‘bina khadag bina dhal’!Naman to all the warriors who defended Dharma and motherland.- From the Facebook wall of Manoshi Sinha.#NationFirst

Agee সমাজে মুখ দেখান তারপর বন্ধুত্ব আমন্ত্রণ পাঠাবেন🙏🙏ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠানোর আগে ভদ্র মানুষের পরিচয় দেবেন নিজের কাছে.. প্রোফাইল লক করে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালে তাদের জন্য এটাই বলার___ “দেখতেতো চুল উঠা বক তাদের আবার প্রোফাইল লক”

“মা” মরা মেয়ে মুন্নী, মা না থাকলেও এই পৃথিবীতে তার বাবাই সব। আদর করে রোজ সকালে কাজে যাওয়ার আগে নিজ হাতে খাবার খাইয়ে দিত কামরাঙ্গীচরের ছোট্ট মুন্নীর বাবা, কিন্তু তার বাবা আজ কিছুদিন যাবত অসুস্থ হওয়ায় কেউ তাকে আর খাইয়ে দেয় না। খুব কষ্ট হয় মুন্নীর, তাইতো অসুস্থ বাবার জন্য নিজেই রাস্তায় বের হয়ে একটা খাবার আবদার করে বলে, ” আমার আব্বার দুইদিন ধইরা মেলা অসুখ বিছানা থেইক্কা ঊঠতে পারে না। ভাইয়া আমারে আরেকটা খাওন দিবেন? আমার আব্বার লাইজ্ঞা এই খাওনডা লইয়া যামু “বাবার জন্য মেয়ের এই ভালোবাসা বিরল কোনো ঘটনা নয়। প্রতিটি বাবাই যেমন চায় তার মেয়েটা সুখে থাকুক ভালো থাকুক। ঠিক তেমনি মেয়েটাও চায় তার বাবা তার পাশেই থাকুক সারাজীবন। তাই জীবন যুদ্ধে নেমে পরে মুন্নীর মতো অনেক শিশু। অসহায় এই শিশু গুলোর পাশে থাকার ক্ষুদ্র চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আমরা। কিন্তু এত এত অসহায় শিশু যে আমাদের সে প্রচেষ্টা তার কাছে ভীষণ ক্ষুদ্র। আপনারা এগিয়ে আসলেই এই উদ্যোগ টি বড় করা সম্ভব। ১ জনের খাবার- ৫০ টাকা৫০ জনের খাবার- ২৫০০ টাকা১০০ জনের খাবার- ৫০০০ টাকাআপনারা আপনাদের সামর্থ্য অনুযায়ী এগিয়ে আসলে অসহায় এই শিশুগুলোর জন্য আমাদের বেচে থাকার এই লড়াইটা সহজ হবে।

“মা……মাগো দেখ কি আনছি তোর লাইজ্ঞা, তুই না খাওয়ার লাইজ্ঞা কানতাসিলি দেখ তোর স্যারেরা তোর লাইজ্ঞা এই খাওনডা লইয়া আইছে। তোর আর কান্দন লাগতো না “এই পৃথিবীতে মায়ের ভালোবাসার কাছে হার মানে পৃথিবীর সকল কিছু। নিজের সর্বস্বটুকু দিয়ে এই মায়েরা চেষ্টা করে যায় তাদের সন্তানের মুখে একটু হাসি ফুটাতে, নিজে সারাদিন না খেয়ে থাকলেও সন্তানের ক্ষুধার কষ্ট যে কিছুতেই সহ্য করতে পারে না মায়েরা। তাইতো কঠোর এই লকডাউনে খাবার পেয়ে হাইকোর্ট মাজার গেইটের কাছে যেতেই অসহায় এক মায়ের এক অন্যরকম আত্মতৃপ্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তার কথায়। অসহায় অবুঝ এই শিশুগুলোর মুখে এই এক লোকমা খাবার তুলে দিতে পেরে যেনো মায়ের এক অদ্ভুত আত্মতৃপ্তি। এই করোনার এই লকডাউনে কর্ম নেই শ্রমজীবী মানুষের। ক্ষুধার্ত সন্তানের কান্না থামাতে পথে পথে ঘুরছে হাজারো মায়েরা । অসহায় এই মায়েদের পাশে থাকার ক্ষুদ্র চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আমরা। কিন্তু রাস্তায় এত এত মানুষ অসহায় যে তার তুলনায় আমাদের সে প্রচেষ্টা ভীষণ ক্ষুদ্র। আপনারা এগিয়ে আসলেই এই উদ্যোগ টি বড় করা সম্ভব। ১ জনের খাবার- ৫০ টাকা৫০ জনের খাবার- ২৫০০ টাকা১০০ জনের খাবার- ৫০০০ টাকাআপনারা আপনাদের সামর্থ্য অনুযায়ী এগিয়ে আসলে এই মানুষগুলোর জন্য বেচে থাকার এই লড়াইটা সহজ হবে।

বাগানের ছোট্টো মাধবীলতা গাছের ফুলের কুড়ি দিয়ে বানালাম বিনি সুতার মালা।🙃🙃😊Ananya….. 🌼🌼🌼🌼

পৃথিবীতে তাদের আবির্ভাব দিবস তারিখটাও “ব্যাক টু ব্যাক”।আরও একটা মিল, দুজনেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্বটা উপভোগ করেছেন তাদের মত করে তাদের সময়ে এবং ভরপুর সাফল্য পেয়েছেন।তবু ৭ই আর ৮ই জুলাই ফেসবুকে এলে কিরকম একটা নরক নরক ফিলিং হয় প্রতিবার।এই ফিলিংয়ের যারা মূল “প্রমোটার”, তাদের জন্য আমার এই চার লাইন আর NDTV Sports-এর সৌজন্যে এই ইংলিশ মিডিয়াম “গল্প হলেও সত্যি”টা।একজনের ছেড়ে যাওয়া ব্যাটন অন্য হাতে,বৃথাই কাটাকাটি করে দুনিয়া এক সাথে।পরস্পরের জন্য তাদের পারস্পরিক শ্রদ্ধা,শ্রদ্ধাটাকেই “শ্রাদ্ধ” বানায় কিছু অতিবোদ্ধা।In Sourav Ganguly’s Tell-All Book, A Mahendra Singh Dhoni Story No One Knows About.Sourav Ganguly played his last international match for India in November 2008. The former India captain’s final outing was the 4th Test against Australia in Nagpur. As the match drew to a close, Mahendra Singh Dhoni asked Dada to lead the side for one final time, as the Indian cricket fans bid goodbye to an iconic batsman and captain. However, there was more to this incident than what played out on our television screens. In his soon to be published autobiography, Ganguly has spilled the beans on what exactly transpired between the two on that day.According to Ganguly, he had refused Dhoni’s offer to lead the side when he first came up with it.”As the match came to a close, Mahendra Singh Dhoni in a surprise gesture asked me to lead. I had rejected his offer earlier in the day, but could not refuse a second time,” Ganguly says in one of the chapters of his book.Interestingly, Ganguly had captained an Indian side for the first time exactly eight years to that day.”Ironically, my captaincy career had begun exactly eight years ago on this very day. I handled the bowling changes and field placements while the last Australian wicket batted,” he said.However, Dada handed the captaincy back to Dhoni after just 3 overs.”But I must admit, at that stage, I found it difficult to focus. So after three overs I handed it back to Dhoni saying, it is your job, MS. We both smiled.”(৭ই জুলাইতে যে বার্থডে উইশটা করেছিলাম, সেটাও উপরের অংশটা দিয়েই শুরু হয়েছিল। তারপরে উইশের পথ বেঁকে গিয়েছিল, ৭ই জুলাইর মত।আপাতত আজ ৮ই জুলাইতে ঢুকছি।)সে ছিল এক মেঘলা, অন্ধকার শনিবার, ২৪ মার্চ ১৯৯০। বেলা দেড়টা নাগাদ এজরা স্ট্রীটের ব্যাঙ্ক শাখা কেটে বছর বত্রিশের এক পরিণত বাঙালী ক্রিকেটপ্রেমী (১৯৭২এ ১৪ বছর বয়সে যে প্রথম রণজি ম্যাচ দেখেছিল এর ১৮ বছর আগে) দৌড় দিয়েছিল ইডেনের দিকে। ১৯৮৯-৯০র রণজি ফাইনাল দেখতে। ২য় দিনের খেলা ছিল সেটা। বাঙলা বনাম দিল্লী। বাঙলার ঘোষিত নেতা ছিলেন সম্বরণ ব্যানার্জী। আর “নাথিং অফিসিয়াল অ্যাবাউট ইট” দৃশ্যমান নেতা ছিলেন অরুণলাল।তার পৌঁছনোর পরে পরেই দিল্লীর ১ম ইনিংস শেষ হয় ২৭৮য়ে, ১০০.৪ ওভার খেলে। কোশেন্ট ২.৭৬। বাঙলা ইনিংস শুরু। খুব ধীরে, কোশেন্টে চোখ রেখে। আজও মনে আছে, ইন্দুভূষণ রায় ফেরেন নিজের ৭ রানে। নামেন অরুণলাল। আর একটু বাদেই নিজের ১১ রানে আউট হয়ে যান প্রণব রায়। ২ উইকেটে ২৩ বাঙলা। জাঁকিয়ে বসছেন দিল্লী পেসার জুটি মনোজ প্রভাকর-অতুল ওয়াসন। এই সময় প্যাভিলিয়ন থেকে বেরিয়ে আসেন ছোট্টখাট্ট এক তখনও ১৮ না ছোঁয়া তরুণ, যার রণজি অভিষেক ম্যাচ ছিল সেটা।তারপর ছোট্ট কিন্তু দীপ্ত একটা ইনিংস। অরুণলালের মাঝপিচে এসে বারবার দেওয়া সাবধানবাণী উপেক্ষা করে ৪টে ৪য়ে সাজানো পাল্টা মার দেওয়া ঝকঝকে ২২, দিনের শেষে। যেটা ঘোষণা করে “আমি এসে গেছি”। ঐ পড়ন্ত বিকেলের বুক চিতিয়ে মার এবং তার দ্বারা প্রভাবিত নাছোড় অরুণলাল-রাজা বেঙ্কট জুড়িই তখন ভারতীয় ক্রিকেটে কুঁকড়ে থাকা বাঙলাকে ৫১ বছর পরে আবার রণজি এনে দেয় কোশেন্টে, ঐ বারবার বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচের শেষে (বাঙলা ২১৬/৪)।ঐ ম্যাচে “আমি এসে গেছি” জানিয়ে দেওয়া ঐ প্রায় ১৮ তরুণ সেদিন এসে গেছিলেন আমারও মনের দরজা খুলে। থেকে যেতে। তার অনেক পরে ১১ জানুয়ারী ১৯৯২য়ে হবে এক ম্যাচের জন্য ভারতের হয়ে একদিন-অভিষেক, তার ৪ বছর পরে ২০ জুন ১৯৯৬য়ে হবে টেস্ট অভিষেক, প্রথম ২ টেস্টে করবেন শতরান, মার্চ ২০০০য়ে হবেন পাকাপাকি অধিনায়ক, গড়াপেটা কলঙ্কর অপমান থেকে অনেক দূরে নিয়ে যাবেন ভারতকে রাহুল-শচীন-কুম্বলেদের নিয়ে, বুক চিতিয়ে দেশে-বিদেশে জেতাটাকেই নিয়ম করে দেবেন, ২০০২য়ের ১৩ই জুলাই ন্যাটওয়েস্ট ট্রফির ফাইনাল জিতে (দলের বৃহত্তম স্ট্রাইক রেট থাকবে তারই) লর্ডসের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে শরীর থেকে টিম ব্লেজার খুলে ওড়াবেন, দল থেকে বাদ পড়বেন চ্যাপেল জমানায় নভেম্বর ২০০৫য়ে, টিমে ফিরে আসার জারী থাকা লড়াইর অঙ্গ অ্যাসিডটেস্টসম আসামের বিরুদ্ধে একটি রণজি ম্যাচের পূর্বাহ্ণে গোটা বাংলাকে বেঁধে ফেলবেন তার জন্য প্রার্থনায় এবং সফল হবেন, টিমে ফিরে আসবেন আগুনে পুড়েও ফিনিক্স হয়ে ডিসেম্বর ২০০৬য়ে, শেষ পর্যন্ত চ্যাপেলকেই উড়িয়ে দেবেন, তারপর অবসরেও যাবেন নাগপুরে, ২০০৮য়ের নভেম্বরে, তার আগে ১১৩টি টেস্টে অর্জন করবেন ১৬টি শতরান আর ৩৫টি অর্ধশতরানসহ ৭২১২ রান ও ৩২টি উইকেট, আর ৩১১টি একদিনের ম্যাচে করবেন ২২টি শতরান আর ৭২টি অর্ধশতরানসহ ১১৩৬৩ রান ও নেবেন ১০০টি উইকেট, সিএবি-র যুগ্ম সম্পাদক হবেন জুলাই ২০১৪তে, জুলাই ২০১৫ থেকে হবেন সিএবি-র সভাপতি, ঐ পদে থাকবেন অক্টোবর ২০১৯ অবধি এবং অবশেষে বিসিসিআই সভাপতি হবেন ২৩শে অক্টোবর ২০১৯ তারিখে। এগুলো ছিল, আছে, থাকবে, নিয়মমাফিক।কিন্তু আজও আমার কাছে তিনি মানে ঐ ২৪ মার্চ ১৯৯০-র পড়ন্ত, মেঘলা, প্রায়ান্ধকার, পরাকাষ্ঠার পরীক্ষা নেওয়া ইডেন-বিকেলে মনোজ-অতুলকে পাল্টা মার দেওয়া ৪টে ৪য়ে সাজানো ঝকঝকে সেই ২২, যেটা আজও এক বাষট্টি ছুঁই ছুঁই বৃদ্ধকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে জানিয়ে যায়, সাহস আর সদিচ্ছা থাকলে সব হয়, এমনকি এই কয়লা কালো দিনকালেও।পঞ্চাশে পা মানে সবে তো শুরু।অসংখ্য তরুণ প্রতিভা তুলে এনে, দলের মূল নিউক্লিয়াস ঠিক রেখে আর সৎ ক্রিকেটের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে “আমরাও পারি” এই রাস্তা দেখানোটা তো আপনার অধিনায়কত্বর সময়েই শুরু হয়েছিল।কখনো পা না পড়া রাস্তাটাকেই সবচেয়ে কঠিন মনে হয়।একবার হেঁটে যাবার পর কঠিন রাস্তা সহজ হয়ে আসে।আপনার সময়ের রূপকথার শুধু একটাই “শর্টকামিংস” ছিল। সেটা হল রূপকথাটার আচমকা একদিন শেষ হয়ে যাওয়া।সৌরভ গাঙ্গুলীর যাবতীয় ক্রিকেটীয় লড়ে নেওয়া উজ্জ্বল উদ্ধার ছিল, আছে আর থাকবে। আর থাকবে যেটা, তা হলো সৌরভের প্রতিটি লড়াইয়ে ভারত, বাংলা আর কলকাতার সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমী তার সঙ্গে খেলেছে।ব্যাট করেছে, বল করেছে, রান বাঁচিয়েছে, ক্যাচ নিয়েছে, অধিনায়কত্ব করেছে।মাঠের চাপ নিয়েছে।কিন্তু খেলা ছাড়ার পরে গত কয়েকবছর ধরে মাঠের বাইরের “অন্য পিচে”র অনাবশ্যক “অন্য খেলা”তে তার সঙ্গে কেউ ছিলনা, চাপ নেবার জন্য।অকথিত সেই সব চাপ অন্যের স্বার্থসিদ্ধির জন্য তাকে নিতে হয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই।স্বাভাবিকভাবে সেই সব চাপ তাদের স্বভাব অনুযায়ী মাশুল তুলেছে, তার কাছ থেকেই, যেটা শেয়ার করার মতন কেউ কোনদিন ছিলনা তার পাশে।তারই অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হয়ত ঘটে গেছে ২রা জানুয়ারি ২০২১ তারিখে এবং তার পরেও আর একবার।কিন্তু তিনি সৌরভ গাঙ্গুলী।৪৯য়ে দাঁড়িয়ে এই “মৃদু হৃদরোগের” স্পিনকেও তিনি তার ক্রিকেটজীবনের মতই নিশ্চিতভাবেই “বাপি বাড়ি যা” শটে মাঠের বাইরে ফেলে দেবেন, এটাই প্রার্থনা।আর এসময় কিন্তু আবার তিনি পাশে পাবেন ভারত, বাংলা আর কলকাতার সবাইকে।আর ওই অবাঞ্ছিত নোংরা চাপগুলোকেও তিনি আর কাছে ঘেঁষতে দেবেন না, এই সম্ভাবনাও হয়ত বাস্তব হবে এবার।ভালো হয়ে উঠেছেন সৌরভ। এবার চাই, খুব তাড়াতাড়ি তিনি বেঁচে নেবেন নিজের শর্তে, খেলোয়াড় জীবনের মতই।আরও একটি রূপকথা দিনের আলো দেখবে, যেখানে নিজের বাহনের সওয়ার হবেন তিনি নিজেই।শুভ জন্মদিন, বাংলার খেলাধুলোর “বাপি বাড়ি যা রূপকথা” সৌরভ গাঙ্গুলী।(সব ছবি – গুগল)

••••রামধুরা ——–★কালিম্পংয়ের নতুন ভ্রমণ ঠিকানা রামধুরা । অফবিট ডেস্টিনেশন বলা চলে। কালিম্পং থেকে রামধুরা ১৫ কিলোমিটার, উচ্চতা প্রায় ৫,৮০০ ফুট। আঞ্চলিক মানুষজনের সচেতন ও আন্তরিক প্রয়াসে রামধুরা প্রকৃতই পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। ধূপি ও পাইনের জঙ্গলে ঘেরা রামধুরা উপত্যকায় চাষ-আবাদ হয়। উপর থেকে খুব সুন্দর সে দৃশ্য। রামধুরা যত্রতত্র ফুলের ঝাড়। ফুলের চাষও হয় রামধুরায়। প্রধাণত নেপালী ও লেপচাদের বসবাস এই গ্ৰামে। কিছু ভুটিয়াও থাকেন। ফলে একটা মিশ্র সংস্কৃতির আবহ গড়ে উঠেছে এই গ্ৰামে। প্রধাণত পাইনের বন এখানে। বিভিন্ন প্রকার পাখির দর্শন পাওয়া যায় সেখানে। আছে প্রচুর প্রজাপতিও। কাছেই রয়েছে লেপচা রাজা গিয়াবু আচুকের তৈরি ডামসাং ফোর্টের ধ্বংসাবশেষ। ভুটানের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য ১৬৯০ সালে তৈরি করা হয়েছিল এই দুর্গটি। অনেক লোককথা যুক্ত হয়ে আছে ডামসাং ফোর্টের সঙ্গে। এখান থেকে যেমন কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জ তেমন রংপো নদীর প্রবাহ-পথ দেখা যায়। সূর্যোদয়ের শোভা দেখবেন তেমন সানসেট পয়েন্ট থেকে দেখবেন সূর্যাস্তের অসাধারণ দৃশ্য।★নানা পথে —- রামধুরা থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরের কালিম্পং শহর থেকে বেড়িয়ে আসা যায় দিনে দিনে। রামধুরা থেকে রিকিসুম ৮ কিলোমিটার, আলগারা ৬ কিলোমিটার, ইচ্ছেগাঁও ৮কিলোমিটার, সিলারিগাঁও ৮ কিলোমিটার, লাভা ১৬ কিলোমিটার, রিশপ ১৭ কিলোমিটার, লোলেগাঁও ৩৪ কিলোমিটার। রামধুরা থেকে দিনে দিনে বেড়িয়ে আসা যায় পেডং, ঋষিখোলা থেকে।★থাকা খাওয়া খরচ খরচা:~ রয়েছে সাধ্যের মধ্যে হোমস্টের ব্যবস্থা, আপনার অতিথিয়তায় কোনো ত্রুটি রাখবে না এই হোমস্টের লোকেরা। হোমস্টের খরচ @১৫০০/- টাকা জনপ্রতি প্রতিদিন সমস্ত মিলসহ, ফুডিং এন্ড লজিং- এর মধ্যে সকালে চা, প্রাতঃরাশ, মধ্যাহ্নভোজ, ডিনার -সব অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সামনে আছে লন। ব্যাবস্থা আছে বনফায়ারের। ★যাওয়ার পথ —– এন জে পি স্টেশন থেকে রামধুরা ৮৩ কিলোমিটার। সরাসরি প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে চলে আসা যায়। গাড়ি ভাড়া আনুমানিক ৩৮০০/- টাকা খরচ পরতে পারে। ★ফোন করুন বুকিং এর জন্যে :~𝐂𝐚𝐥𝐥:~𝟗𝟏𝟐𝟑𝟑𝟔𝟕𝟎𝟗𝟑𝐖𝐡𝐚𝐭𝐬𝐀𝐩𝐩:~𝟕𝟐𝟕𝟖𝟖𝟏𝟖𝟐𝟎𝟔𝐄𝐦𝐚𝐢𝐥:~ chologhuraashitravels@gmail.com𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 𝐭𝐡𝐞 𝐛𝐞𝐥𝐨𝐰 𝐅𝐚𝐜𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐩 𝐥𝐢𝐧𝐤. https://www.facebook.com/groups/449298765893746/?ref=share𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 𝐭𝐡𝐞 𝐛𝐞𝐥𝐨𝐰 𝐈𝐧𝐬𝐭𝐚𝐠𝐫𝐚𝐦 𝐥𝐢𝐧𝐤. https://instagram.com/chologhureashitravels?igshid=1abb09uzsi5je

এই যে জগন্নাথকে দেখে মনে হয় এর থেকে ভোলাভালা, আমুদে দেবতা আর দুটো নেই..সারাবছর মন্দিরে বসে ছাপান্ন রকম খাবার খায় আর বছরে একবার ভাইবোনদের নিয়ে রথে করে ঘুরতে বেড়ায়..কিন্তু ব্যাপারটা মোটেই এত সরল নয়, এই জগন্নাথ মূর্তিতে র‍য়েছে শ্রীরাধার বিরহ, কালীকার জগৎ সৃষ্টির তত্ত্ব, শিবের গম্ভীরতা..তিনি শ্রীমন্দিরে লক্ষ্মীদেবীর সাথে বিষ্ণুরূপে বিরাজমান, রত্নবেদীতে দক্ষিণাকালীর যন্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত, আবার সব শক্তিপীঠে যেমন একজন ভৈরব থাকে, পুরীর শক্তিপীঠে বিমলাদেবীর ভৈরব স্বরূপ জগন্নাথ সাক্ষাৎ শিব..(পুরীর মন্দির একটি শক্তিপীঠ,বিশ্বাস এখানে সতীর নাভি পড়েছিল)ইনি বোধ হয় ভারতবর্ষের একমাত্র উপাস্য যার মধ্যে শাক্ত, বৈষ্ণব, শৈবের মিলিত রস আস্বাদন করা যায়.. বাইরে যখন শাক্ত বৈষ্ণব, শৈবের আপন মত বড় প্রতিষ্ঠিত করার লড়াই চলে, তখন শ্রীমন্দিরে সব তত্ত্ব নিজের মধ্যে নিয়ে তিনি আলিঙ্গন করার জন্য সর্বদা দুই হাত বাড়িয়ে থাকেন…জগন্নাথঃ স্বামী নয়নপথগামী ভবতু মে❤

নেইমারের প্যান্ট ছিড়লো কিভাবে এটা নিয়ে কত হাসাহাসি তাইনা?অথচ ঐ সময় সু-এর নিচের অংশের আঘাতে নেইমারের প্যান্টই শুধু ছেড়েনি। পায়ে ক্ষতও তৈরী করেছে।সেমিতে রক্তাত মেসিকে ব্রাজিলিয়ানরা সন্মান করলো তার বীরোত্বের জন্য। আর ব্রেইনলেস ফ্যানগুলো নেইমারের প্যান্টের ব্যাপারটা নিয়ে মজা নিচ্ছে। মানোসিকতার লেভেল👎👎🖕🖕

Awe-inspiring Murtis of ancient Rishis at Undavalli caves near Vijayawada, Andhra Pradesh. Carved out of a solid Sandstone on a hillside, the monolithic cave is a example of rich Indian rock-cut architecture dating back to 4th-5th century CE.

Design a site like this with WordPress.com
Get started